Skip to main content

Posts

Showing posts from November, 2018

কোন পত্রিকায় কোন গ্রন্থ(ইউসুফ)

💐কোন পত্রিকায় কোন গ্রন্থ💐 ★★এই বিশেষ আলোচনা থেকে উঠে আসা কিছু প্রশ্ন-উত্তর★★ 1.যোগাযোগ উপন্যাসটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃবিচিত্রা 2.চোখের বালি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃনবপর্যায় বঙ্গদর্শন 3.পথের পাঁচালি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃবিচিত্রা 4.পদ্মানদীর মাঝি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃ পূর্বাশা 5.সীতারাম কোন পত্রিকায়? উঃপ্রচার 6.একরাত্রি গল্পটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃসাধনা 7.অপরাজিত কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃ প্রবাসী 8.পথের দাবী কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃ ভারতবর্ষ 9.শেষের কবিতা উপন্যাসটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃপ্রবাসী 10.বিষবৃক্ষ কোন পত্রিকায়? উঃবঙ্গদর্শন 11.পোস্ট মাষ্টার? উঃসাধনা 12.দত্তা কোন পত্রিকায়  প্রকাশিত? উঃভারতবর্ষ 13.রাজর্ষি=? উঃবালক 14.ঘরে বাইরে??? উঃসবুজপত্র 15.মালঞ্চ?? উঃবিচিত্রা 16.দেবদাস?? উঃ ভারতবর্ষ 17.দেনাপাওনা?? উঃ ভারতবর্ষ 18.গুপ্তধন?? উঃ বঙ্গভাষা 19.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পঞ্চভূত কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃ সাধনা 20.Rajmohans Wife কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উঃইন্ডিয়ান ফিল্ড 21.করু

সাহিত্যিকদের প্রথম গ্রন্থ ও তার প্রকাশকাল(ইউসুফ)

💝সাহিত্যিকদের প্রথম গ্রন্থ ও তার প্রকাশকাল💝 ★★এই বিশেষ আলোচনা থেকে উঠে আসা প্রশ্ন-উত্তর★★ 1.দীনবন্ধুর প্রথম রচনা?? উঃনীলদর্পণ ১৮৬০ 2.রবীন্দ্রনাথের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস কোনটি? উঃবউ ঠাকুরানীর হাট ১৮৮৩ 3.মধুসূদন দত্তের প্রথম নাটক উঃশর্মিষ্ঠা(1859) 4.রবীন্দ্রনাথের প্রথম রচিত উপন্যাস কোনটি? উঃকরুণা 5.সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের প্রথম কাব্যগ্রন্থ? উঃপদাতিক1940 6.সমরেশ বসুর প্রথম উপন্যাসের নাম কি? উঃউপন্যাসের সংখ্যা ১০০। প্রথম উপন্যাস- উত্তরঙ্গ(1953) 7.নজরুলের প্রথম উপন্যাসের নাম কি? উঃব্যথার দান 8.নজরুলের প্রথম কবিতা? উঃমুক্তি 9.বুদ্ধদেব বসুর প্রথম প্রকাশিত রচনার নাম কি?? উঃসাড়া 10.বিষ্ণু দে র প্রথম প্রকাশিত কাব্য কি? উঃSadia Nasrin ঊর্বশী ও অর্টোমিস (1932) 11.জীবনানন্দ দাশ এর প্রথম কাব্য  কি? উঃঝরাপালক(১৯২৭) 12.বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় এর প্রথম  প্রকাশিত গল্পের নাম কি?? উঃ উপেক্ষিতা(১৯২২) 13.বিভূতিভূষণ এর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস কোনটি? উঃ পথের পাঁচালি(১৯২৯) 14.জীবনানন্দ দাশ এর প্রথম কবিতা কোনটি? উঃবর্ষ

অজানা প্রশ্ন-উত্তর(ইউসুফ)

💝অজানা কিছু প্রশ্ন-উত্তর💝 1.বৈষ্ণব পদাবলী 'পদ 'শব্দটি প্রথম কে, কোথায় ব্যবহার করেছেন? উঃকবি জয়দেব, তাঁর "গীতগোবিন্দমে" এটি উল্লেখ করেন 2.কে বেহুলাকে 'খন্ড কপালিনী ' বলে গালি দিয়েছেন? উঃশাশুড়ি সনকা বেহুলাকে গালি দেয় – সিঁতার সিঁদুরে তোর না পড়িল কালি ।। পরিধান বস্ত্রে তোর না পড়িল মলি । পায়ের আলতা তোর না পড়িল ধূলি ।। খন্ড কপালিনী বেহুলা চিরুণী দাঁতী । বিভাদিনে খাইলি পতি না পোহালে রাতি 3.কোন গ্রন্থে সৈয়দ আলাওল তাঁর জীবনের কাহিনী বর্ণনা করেন? উঃপদ্মাবতী ও সেকন্দরনামাতে 4.কোথায় বসে কাশীরাম দাস মহাভারত অনুবাদ করেন? উঃমেদনীপুর জেলার আউসগড় নামকস্থানে তিনি নিমবাগ করতেন ! সেইসময় তিনি কথক পন্ডিতদের মুখে অমৃত   সমান মহাভারতের কাহিনী শুনে মহাভারত অনুবাদ করার প্রেরণা লাভ করেন ! আর সেখানেই বসে এটি অনুবাদ করেন। 5.কৃষ্ণদাস কবিরাজের জীবনী কোন গ্রন্থ থেকে জানা যায়? উঃবৃন্দাবন দাসের "চৈতন্যভাগবত"-এ 6.বৃন্দাদাস চৈতন্যজীবনী ছাড়া আর কোন গ্রন্থ রচনা করেন? উঃনিত্যানন্দবংশবিস্তার 7.শ্রীরুপ গোস্বামীর আসল নাম কী? উঃসন্তোষ গোস্বামী(সাকর মল্লিক)

এককথায় প্রকাশ(স্বরবর্ণের)-Yousuf

💝💝এক কথায় প্রকাশ💝💝 -----সম্পাদনায়---◆◆ইউসুফ মোল্লা◆◆ ____________________________ ★অংশ আছে যার--অংশী, অংশীদার ★অকাল পক্ক হয়েছে যা--অকালপক্ক ★অক্ষির অগোচরে--পরোক্ষ ★অক্ষির সম্মুখে--প্রত্যক্ষ ★অগ্রে গমন করে যে--অগ্রগামী ★অতি দীর্ঘ নয়--নাতিদীর্ঘ ★অতি শীতলও নয় অতি উষ্ণও নয়--নাতিশীতোষ্ণ ★অগ্রে জন্মগ্রহণ করেছে যে--অগ্রজ ★অনেক কষ্টে ভিক্ষা পাওয়া যায় যখন--দুর্ভিক্ষ ★অনেকের মধ্যে একজন--অন্যতম ★অনুসন্ধান করার ইচ্ছা--অনুসন্ধিৎসা ★অস্ফুট মধুর ধ্বনি--কলধ্বনি ★অবশ্যই যা ঘটবে--অবশ্যম্ভাবী ★অভিজ্ঞতার অভাব যার--অনভিজ্ঞ ★অহংকার করে যে--অহংকারী ★অহংকার নেই এমন--নিরহংকার ★অল্প ব্যায় করে যে--মিতব্যয়ী ★অল্প কথা বলে যে--অলপভাষী ★অরণ্যে জাত--আরণ্যক ★অপরকে কর দেয় যে--করদ ★আকাশ পথে যে যান ব্যবহার করা যায়--নভোযান ★আচারে নিষ্ঠা আছে যার--আচারনিষ্ঠ ★আদি থেকে অন্য পর্যন্ত--আদ‍্যন্ত ★আপনার বর্ণ লুকায় যে--বর্ণচোর ★আমিষের অভাব--নিরামিষ ★আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার--আস্তিক ★আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার--না

টপ্পা গান(ইউসুফ)

💝💝টপ্পা গান💝💝 ◆◆---সংগ্রাহক--ইউসুফ মোল্লা◆◆      আঙ্গিকগত খুঁটিনাটি বিষয় ছাড়া কবিগানের সঙ্গে টপ্পা গানের বিশেষ কোনো পার্থক্য নেই।টপ্পা গানের বিশেষ উৎকর্ষ বিধান ও পরিনতিদানে রামনিধি গুপ্ত বা নিধুবাবুর নাম অবশ্য স্মর্তব্য। 'টপ্পা' শব্দের অর্থ 'লাফ'। আর এক অর্থে তা বোঝায় 'সংক্ষেপ'। অর্থাৎ ধ্রুপদ খেয়ালের সংক্ষিপ্ততর, তুলনায় লঘু সুরের গানই হলো 'টপ্পা'। কর্মোপলক্ষ্যে বিহারের ছাপরা জেলায় বসবাসের অভিজ্ঞতায় ও হিন্দুস্তানী সংগীত শিক্ষার তামিলকে কাজে লাগিয়ে নিধুবাবু বাংলা ভাষায় প্রণায়াশ্রিত, সৌন্দর্য পিপাসা ও দেহবাসনা নির্ভর টপ্পা গানের প্রবর্তন করেন।নিধুবাবুর পর শ্রীধর কথক, কালী মির্জা এবং বিশিষ্ট পক্ষীর দলের নেতা রূপচাঁদ পক্ষী প্রমুখ টপ্পা, কথকতা ও শ্যামা বিষয়ক গানের এই ধারাকে অগ্রসর করেছেন।       বাংলা টপ্পার আদি পুরুষ কালী মীর্জা। ১৭৮০-৮১ খ্রিষ্টাব্দের দিকে তিনি সঙ্গীত শিক্ষা শেষে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। তিনি হুগলিতে এসে বসবাস শুরু করেন। এখানেই তিনি বাংলা টপ্পা গানের চর্চা শুরু করেন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার এবং গায়ক ছিলেন। তিনি নিধুবাবুর অ

জ্ঞানপীঠ পুরস্কার(ইউসুফ)

💝💝জ্ঞানপীঠ পুরস্কার💝💝 --লিখেছেন-◆◆ইউসুফ মোল্লা◆◆ ★ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কারের নাম এই জ্ঞানপীঠ পুরস্কার। ★"জ্ঞানপীঠ" শব্দের অর্থ হলো--"জ্ঞানের বেদী"। ★'দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া' পত্রিকার প্রকাশক সাহু জৈন পরিবার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত অছি পরিষদ এই পুরস্কার প্রদান করেন। ★এই জ্ঞানপীঠ পুরস্কার-এর অর্থমূল্য হলো--সাত লক্ষ টাকা (সঙ্গে জ্ঞান, শিল্পকলা ও সংগীতের দেবী সরস্বতীর প্রতিমূর্তি এবং মানপত্র)। ★এই জ্ঞানপীঠ পুরস্কার দেওয়া শুরু হয় 1961 সালে, কিন্তু প্রথম প্রাপক তা পান 1965 সালে। তাই 1965 সালে প্রথম জ্ঞানপীঠ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে বলে প্রচলিত হয়ে যায়। ★জ্ঞানপীঠ পুরস্কারের প্রথম প্রাপক হলেন--জি. শঙ্কর কুরুপ। এটি তিনি পান 1965 সালে। ★দ্বিতীয় জ্ঞানপীঠ পুরস্কার প্রাপক হলেন একজন বাঙালি। তিনিই প্রথম বাংলা ভাষায় জ্ঞানপীঠ পুরস্কার পান। ★বাংলা ভাষায় জ্ঞানপীঠ পুরস্কার প্রাপকগনের নাম সূত্রাকারে নিচে দেওয়া হলো---- 1)তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় "গণদেবতা" উপন্যাস লেখেন 1942 সালে, কিন্তু জ্ঞানপীঠ পুরস্কার পান 1966 সালে। যা বাংলা ভাষার প্রথম জ্ঞানপীঠ

বাঙালির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়(ইউসুফ)

💝💝বাঙালির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়💝💝 ★★লিখছেন--ইউসুফ মোল্লা★★ সাধারণভাবে জাতি বা উপজাতি বলতে নির্দিষ্ট ভাষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা, নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে বসবাসকারী নরগোষ্ঠীকে বোঝায়।আবার, ধর্ম ও জাতি কখনো কখনো সমার্থক হয়ে যায়। যেমন--ইহুদি জাতি ও ধর্ম। ব্যক্তিবিশেষের স্বাতন্ত্র্য সত্ত্বেও যখন কোনো বিশেষ জনসমষ্টির মধ্যে জিন ও প্রাকৃতিক নির্বাচনের নিরিখে এমন কতকগুলো চেহারা বা অবযবগত সাদৃশ্য থাকে যাকে তাদের একই পর্যায়ভুক্ত করা যায়, তখন সেই পর্যায়কে বলে নৃতাত্ত্বিক পর্যায়। নৃতত্ত্ববিদদের কাজ হলো সেই বিশেষ জনগোষ্ঠীর মধ্যে অবয়বগত সাদৃশ্য নিরুপন করে তাদের নৃতাত্ত্বিক পর্যায়গত করা। কিছু মতো পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও সাধারণভাবে যে সাদৃশ্যগুলি পাওয়া যায়, সেগুলি সূত্রাকারে নিচে দিলাম---  1) মাথার চুলের বৈশিষ্ট্য ও রং। 2)গায়ের রং। 3)চোখের রং এবং বৈশিষ্ট্য। 4)দেহের দৈর্ঘ্য। 5)মাথার আকৃতি। 6)মুখের গঠন। 7)নাকের আকার। 8)রক্তের বর্গ বা Blood Group। ◆◆প্রথমেই বলি সাধারণভাবে চুলের প্রকার তিন রকমের। a)সোজা চুল, যা মঙ্গোলীয় জাতিগুলির মধ্যে দেখা যায়। b) কোঁকড়ানো চুল, যা নিগ্রো জাতিগুলির মধ্যে দেখা যায়। c) ঢেউ খেলানো চুল, য

সাধু ও চলিত রীতি(ইউসুফ)

💝💝সাধু ও চলিত রীতি💝💝 ---লিখছেন-◆◆ইউসুফ মোল্লা◆◆ ★বাংলা ভাষার দু'টি রূপ দেখতে পাওয়া যায়। একটি সাধুভাষা, আর অপরটি কথ্যভাষা বা চলিত ভাষা। শুধু বাংলা নয়, পৃথিবীর শ্রেষ্ট শুদ্ধ ভাষাগুলিরও এই দুই রূপ দেখা যায়। ∆সাধুভাষা: মৌখিক ভাষার সংস্কারপূত রূপটিকে বলা হয় সাধুভাষা। *শুধুমাত্র সাহিত্য রচনার প্রয়োজনে এই ভাষা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ★সাধু শব্দের অর্থ পবিত্র। রামমোহন রায় তার "বেদান্ত গ্রন্থ " -এ প্রথম সাধু শব্দটি ব্যবহার করেছেন  1915 সালে। ■একটি সাধুভাষার উদহারণ নিম্নে দেওয়া হলো---- "এই বলিয়া, আরব সেনাপতি, সাদর সম্ভাষণ ও করমর্দন পূর্বক, তাঁহাকে বিদায় দিলেন। তিনি তৎক্ষণাৎ প্রস্থান করিলেন। আরব সেনাপতিও, সূর্যোদয়দর্শনমাত্র, অশ্বে আরোহন করিয়া, তদীয় অনুসরণে প্রবৃত্ত হইলেন।                            (অদ্ভুত আতিথেয়তা/ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর) ----এবার এই উদাহরনের সাহায্যে সাধুভাষার কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নে দিয়ে দেওয়া হলো--- ●তৎসম এবং অপ্রচলিত শব্দ ব্যবহারের প্রাবল্য। যেমন-অশ্বে আরোহণ। ●এই রীতিতে বাক্য গঠন সবসময়ই নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলে। ● ভাষার সাধু রূপে সমাসবদ্ধ পদ ব্যবহারের আধিক্য লক