Skip to main content

Posts

Showing posts from March, 2020

🦚সম সংখ্যার অসম ঝংকার🦚

@@@সম সংখ্যার অসম ঝংকার@@@ ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ ♦২≈*বর্ণপরিচয়ের 2টি খন্ড,          *বাংলা ভাষার 2টি লিখিত রূপ,          *বাংলা ভাষার 2টি যৌগিক স্বরবর্ণ আছে,          *চর্যার 2টি করে অর্থ আছে,          *শ্রীকৃষ্নকীর্তনের 2টি পাতা পাওয়া যায় নি,           *চৈতন্যদেব ও বিষ্নুপ্রিয়ার 2 বছর সংসার হয়েছিল,            *জগজ্জীবন ঘোষালের কাব্য 2টি খন্ডে বিভক্ত,            *কথা সাহিত্যকে 2 ভাগে ভাগ করা যায় ♦৩≈*অন্নদামঙ্গলের 3টি খন্ড,           *চৈতন্যভাগবতের 3টি খন্ড,           *হিতোপদেশের অনুবাদ সংখ্যা 3টি           *পথের পাঁচালীর 3টি খন্ড           *দিবারাত্রির কাব্যের 3টি ভাগ ♦৪≈*কবিগানের 4টি পর্যায়,          *বাংলা লোকসাহিত্য 4 প্রকার          *জাগরীর পরিচ্ছেদ সংখ্যা 4টি,          *বসন্তরঞ্জন তাঁর জীবদ্দশায় শ্রীকৃষ্নকীর্তনের 4টি সংস্করন প্রকাশ করেন ♦৫≈*চর্যার প্রতিটি পাতায় 5টি করে চরণ আছে,          *বৈষ্নবদের মতে রস 5 প্রকার,          *সদুক্তিকর্ণামৃতে 5টি প্রবাহ আছে,          *বাংলা ভাষার উপভাষা 5টি ♦৬≈*চর্যা পদে প্রবাহের সংখ্যা 6টি,          *6 জন কবির সংকলিত গ্রন

🍁প্রিয় কবিদের প্রিয় কবিতা 🍁

Yousuf Molla @ আমি হবো সকাল বেলার পাখি সবার আগে কুসুম-বাগে উঠবো আমি ডাকি! সূয্যিমামা জাগার আগে উঠবো আমি জেগে হয়নি সকাল ঘুমো এখন মা বলবেন রেগে।          # ঘুম_জাগানো_গান/#নজরুল_ইসলাম কেন যন্ত্রণার কথা, কেন নিরাশা ব্যথা, জড়িত রহিল তবে ভালোবাসা সাথে। কেন এত হাহাকার, এত jhere অশ্রুধার? কেন kantoker কূপ প্রনয়ের পথে? প্রনয়ের ব্যাথা/কামিনী রায় তুমি কি আসবে আমাদের মধবিত্ত রক্তে দিগন্তে দুরন্ত মেঘের মত! কিংবা আমাদের ম্লান জীবনে তুমি কি আসবে হে ক্লান্ত উর্বশী, উর্বশী/সমর সেন ফিরে যাবে তুমি বিবাহিত প্রেমিকের কাছে। হে ম্লান মেয়ে,প্রেমে কি আনন্দ পাও, কী আনন্দ পাও সন্তান ধারণে? মেঘদূত /সমর সেন আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ        চুনি উঠল রাঙা হয়ে। আমি চোখ মেললুম আকাশে-    # আমি- #রবীন্দ্রনাথ_ঠাকুর তোমায় কিছু দেব বলে চায় যে আমার মন, নাই বা তোমার থাকলো প্রয়োজন। যখন তোমার পেলাম দেখা অন্ধকারে একা একা ফিরেতেছিলে বিজন গভীর বনে। তোমায় কিছু দেব বলে/রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর “কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও, তারি পথ নিত্য উধাও”  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/শেষের

🍁পম্পার প্রশ্ন_উত্তর 🍁

🍂বাংলার পাঠাভ্যাসের পক্ষ থেকে ছোট্ট একটি সওগাত 🍂  ১) নগেন্দ্র সন্ধি বিচ্ছেদ? উঃ নগ+ইন্দ্র ২) উনুন  সন্ধি বিচ্ছেদ কী হবে?  উঃ উন+উন ৩) 'অল ইন্ডিয়া ওয়ার্কার্স অ্যান্ড প্রেজেন্টস পার্টি' কার সভাপতিত্বে গড়ে ওঠে? উঃ লালা লাজপত রায় ৪) লাঙল পত্রিকার প্রথম সম্পাদক কে ? উঃ কাজী নজরুল ইসলাম ৫) 'ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া' গ্রন্থের রচয়িতা কে? উঃ জওহরলাল নেহেরু ৬) অসহযোগ আন্দোলনের সূচনা হয় কবে? উঃ ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে।  ৭) He is going____ market. (Preposition) উঃ to ৮) He talked ____ me. (Preposition)  উঃ to ৯) The sun is_____ our head. (Preposition) উঃ Above ১০) The sun rises _____ the east. (Preposition) উঃ in ১১) She lives ____ Kolkata. (Preposition) উঃ in ১২) You get up ______ 6 a.m. (Preposition ) উঃ at ১৩) Book a ticket. (Change the voice) উঃ 1.Let a ticket be booked. 2.You are requested to book a ticket ১৪) যশোরাজ খান কার উপাধি? উঃ দামোদর সেন ১৫) "দু চোখ দিয়ে তার আগুন ঝরছে "- উৎস বলুন? উঃ চন্দ্রনাথ ১৬) স

🍁বাংলা বর্ণমালার অজানা ইতিহাস 🍁

নানা বর্ণের দ্বিত্ব ব্যবহার ও উচ্চারণ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা -  ইউসুফ মোল্লা #বাংলা বর্ণমালায় দু'টি 'ব' ব্যবহার করা হয় কেন?     @প্রথম 'ব' হলো স্পর্শবর্ণ যেটা পুরোপুরি উচ্চারণ হয়।  দ্বিতীয় 'ব' হলো অন্তঃস্থ বর্ণ যেটা পুরোপুরি উচ্চারণ হয়না, দ্বিতীয় 'ব' এর উচ্চারণ 'ওব' এরকম ধরণের। এটা হলো উচ্চারণগত পার্থক্য। প্রথম 'ব' কোনো শব্দের মুখ্য ভূমিকাতে থাকে, উদাহরণস্বরূপ- বাবা, বালক। দ্বিতীয় 'ব' যুক্তাক্ষরে ব্যবহৃত হয় অর্থাৎ মুখ্য ভূমিকাতে নয়। উদাহরণস্বরূপ- স্বরবর্ণ।   @দ্বিতীয় 'ব' এর প্রয়োগ হিন্দিতে খুব স্পষ্ট আমাদের এখানে। যেমন- 'বাহ' ওদের উচ্চারণে ওটা 'ওয়াহ' । হিন্দিতে ভালো বোঝা যায়, একটার পেট কাটা থাকে, ওটার উচ্চারণ হয় ব, আর একটার পেট কাটা থাকে না, ওর উচ্চারণ ওয়া।    @ হিন্দিতে 'sw' এই ব্যাপারটা বেশি, শুধু হিন্দি নয় এর মূল হলো দেবনাগরী লিপি, যেটা থেকে বাংলা ব্যাঞ্জনবর্ণে এই দুখানা 'ব'। দেবনাগরীতে এই উচ্চারণগত ভ্রান্তি থাকেনা ,কারণ ওখানে একটা 'ব' এর পেট কাটা থাকে । @

হোলি

🌈 বিভিন্ন  জায়গার হোলি এবং  তার ব্যাখ্যা 🌈      - ইউসুফ মোল্লা মো Yousuf Molla ল্লা      বসন্তোৎসব সারা ভারতের উৎসব–উত্তর ভারতে ‘হোলি’, বিহার অঞ্চলে ‘ফাগুয়া’ ও বাংলায় ‘দোলযাত্রা’৷ আদিতে এই উৎসব ছিল মূলতঃ আর্যদের৷ প্রাচীন আর্যদের বাসভূমি ছিল মধ্য এশিয়ায়৷ এই অঞ্চলটা ছিল ভীষণ ঠাণ্ডা৷ সারা শীতকাল কেবল বরফ পড়তো, এটা ছিল আর্যদের দুঃসহ কষ্টের কাল৷ নিদারুণ ঠাণ্ডায় মানুষ জবু–থবু হয়ে মরার মত পড়ে থাকতো, কোন কাজকর্ম করতে পারতো না৷ এই শীতকালটা যখন বিদায় নিত, আর্যরা তখন আনন্দে উৎসবে মেতে উঠতো৷ ‘উৎ’ মানে আনন্দে লাফিয়ে ওঠা আর ‘সব’ মানে ‘জন্মগ্রহণ করা’৷ আক্ষরিক অর্থেই বসন্তের আগমনে আর্যরা প্রাণচঞ্চল হয়ে উঠতো, হৈ–হুল্লোড়, ও কর্মচাঞ্চল্যে মেতে উঠতো৷ সারা বছরে বসন্তের আগমনেই আর্যদের সবচেয়ে আনন্দের সময়, বসন্ত ঋতু আর্যদের উৎসবের ঋতু৷ এই উৎসবে তারা ভেড়াকে মনে করতো শীতের প্রতিনিধি (কারণ ভেড়ার লোম থেকেই হত শীতের কম্বল), আর ভেড়ার পিঠে জবু–থবু হয়ে বসে থাকা বুড়ো–বুড়িকে মনে করতো তাদের দুঃসহ শীতের প্রতীক৷ তাই উৎসবের শুরুতেই পূর্ণিমার পূর্ব রাতে বুড়ো–বুড়িকে পুড়িয়ে দিয়ে তারা বলত, শীতকে পুড়িয়ে দিলুম

🍁কবিগান🍁

🦋 কবিগান 🦋 - ইউসুফ মোল্লা   (উইকিপিডিয়ার নিয়মিত লেখক)                                  Yousuf Molla         কবিগান বাঙালির হৃদয়ের সামগ্রী। জনসাধারণের মনোরঞ্জন ও লোকশিক্ষা এগানের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য। বাংলা লোকায়ত সাহিত্যের এক বিপুল সম্পদ কবিগানের খনিতে রয়েছে। কবিগানের উৎস ও উৎপত্তিকাল নিয়ে পন্ডিতদের মধ্যে মতভেদ আছে। কবিগানের আদি বীজ কবির কাব্যশক্তি পরীক্ষার মধ্যে থাকলেও আমরা যে কবিগানের প্রচলন দেখি তার সূচনা পর্বের ভূমি হলো শান্তিপুরের  কবিগান। গঙ্গাচরণ বেদান্ত বিদ্যাসাগর ভট্ট্যাচার্য মহাসয় আঁখড়াকেই সংগীত সংগ্রমের কবিগানের আদিরূপ বলে ব্যাখ্যা করেন -"শান্তিপুর ও ফুলিয়া গ্রামের পাড়ায় পাড়ায় সংগীত সংগ্রামের অভিনয় উৎসাহের সহিত আরাম্ভ হয়ে গেলো "--এইরূপ বহুকাল ধরিয়া কৃষ্ণলীলার অপূর্ব মাধুর্য আস্বাদনের জন্য আঁখরাই পাড়ার সংগীত সংগ্রামে চলতে লাগলো। কালস্রোতে কবিগানের মাধুর্য ,রীতি বিকৃত হতে লাগলো। অর্থের প্রলোভনে কিছু কবিয়ালেরা  ভাষার নিয়ম ও ভাবসম্পদ উলঙ্গন করতে থাকে এবং কবিগান ব্যবসায়িক  স্বার্থে ব্যবহার হতে থাকে। সংগীত সংগ্রাম নাম পালটে হয়ে যায় কবি

🍂বাদল সরকার🍃

বাদল সরকার -ইউসুফ মোল্লা #জন্মদিনের_শুভেচ্ছা #বাদল_সরকার (#১৫_জুলাই, ১৯২৫ - ১৩ মে, ২০১১) একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি নাট্যব্যক্তিত্ব। যিনি থার্ড থিয়েটার নামক ভিন্ন ধারার নাটকের প্রবক্তা হিসেবে পরিচিত। ৭০ দশকের নকশাল আন্দোলনের সময় প্রতিষ্ঠান বিরোধী নাটক রচনার জন্যে তিনি পরিচিত হন, মঞ্চের বাইরে সাধারন মানুষের ভেতর নাটক'কে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রথম কাজ বাদল সরকারের। তার নিজস্ব নাটক দল শতাব্দী গঠিত হয় ১৯৭৬ সালে। ভারতে আধুনিক নাট্যকার হিসেবে হাবিব তনভীর, বিজয় তেন্ডুলকর, মোহন রাকেশ এবং গিরিশ কার্নাডের পাশাপাশি বাংলায় বাদল সরকারের নাম উচ্চারিত হয়। জন্মঃ ১৫ জুলাই ১৯২৫ কলকাতা মৃত্যুঃ ১৩ মে ২০১১ কলকাতা বাসস্থানঃ মানিকতলা কলকাতা পেশাঃ নাট্য রচয়িতা, পরিচালক কার্যকালঃ ১৯৪৫ - ২০১১ উল্লেখযোগ্য কর্মঃ এবং ইন্দ্রজিৎ (১৯৬৩) পাগলা ঘোড়া (১৯৬৭) উচ্চতাঃ ৫'৫" পুরস্কারঃ ১৯৬৬ সঙ্গীত নাটক একাডেমী ১৯৭২ পদ্মশ্রী ১৯৯৭ সঙ্গীত নাটক একাডেমী ফেলোশিপ প্রারম্ভিক জীবন ঃ সম্পাদনাঃ ১৯২৫ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহন করেন বাদল সরকার। তার স্কুল ও কলেজ জীবনে তার না

🌺রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সম্পূর্ণ তথ্য🌺

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -ইউসুফ মোল্লা ( উইকিপিডিয়ার নিয়মিত লেখক)  Yousuf Molla 🍁রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 🍁 - ইউসুফ মোল্লা #জন্ম: ৭ মে ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দ (২৫ বৈশাখ, ১২৬৮) । #জন্মস্থান:  কলকাতার জোড়াসাঁকোর সম্ভ্রান্ত ঠাকুর পরিবারে । # পিতা: মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর # মাতা: সারদা দেবী। #পিতামহ: প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর #পিতামহী: দিগম্বরী দেবী। @রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস, ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তাঁর জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর মোট ৯৫টি ছোটগল্প এবং ১৯১৫টি গান যথাক্রমে ‘গল্পগুচ্ছ’ ও ‘গীতবিতান’ সংকলনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত এবং গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২টি খণ্ডে ‘রবীন্দ্র রচনাবলী’ নামে প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য ১৯ খণ্ডে ‘চিঠিপত্র’ সংকলনে ও অন্য চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি প্রায় দু’হাজার ছবিও এঁকেছিলেন। তাঁর রচনা আজ বিশ্বের নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে ও হচ্ছে। @রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তাঁর পিতামাতার চতুর্দশ সন্তান। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরে