Skip to main content

®পরশমণি ®(ইউসুফ)

®পরশমণি
            --চন্ডীদাস

1.পরশমনি কার লেখা?
উঃচন্ডীদাস

2.কবি চন্ডীদাস কোন শতকে জন্ম গ্রহণ করেন?
উঃপঞ্চদশ শতকের শেষভাগে

3.এটা কত নম্বর কবিতা?
উঃ42

4.চন্ডীদাস কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উঃবীরভূমের নান্নুর গ্রামে

5.নিরন্তন কী ঝুরে?
উঃদুটি আঁখি

6.কী ধরে গান গাই?
উঃনাম ধরে

7.প্রাণ--পদান্তর
উঃ প্রাণিত

8.একলা_______থাকি
উঃমন্দিরে

9.নিরন্তর______দুটি আঁখি
উঃঝুরে।

10.মন্দির শব্দের অর্থ কী?
উঃগৃহ

11.ধনি শব্দের অর্থ কী?
উঃনারী

12.কোন_______কহি দিল তারে
উঃধনি

13.পরশমণি এখানে কে?
উঃ কানু

14.সন্ধি -- সম্বরণ
উঃসম্ + বরণ

15.সমাস -- পরশমণি
উঃপরশ রুপ মণি???

16.ঠেকে গেলা মোহনিয়া ফাঁদে। --- কারক # ফাঁদে#
উঃস্থানাধিকরণ

17._____ কেনে ডাকে থাকি থাকি।
উঃবাঁশি

18.কার পদ চৈতন্য মহাপ্রভুর আস্বাদন করতেন?
উঃচন্ডীদাসের

19.নিরন্তর ঝুরে ______
উঃদুটি আঁখি

20.ঠেকে গেলা ____
উঃমোহনিয়া ফাঁদে

21.আমি কুলবতী_____
উঃরামা

22.প্রাথমিকভাবে জন চন্ডীদাস এর কথা বলেন?
উঃ4 উত্তর

23.অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ক জন চন্ডীদাস এর কথা বলেন?
উঃ4 উত্তর

24.কে না দেখে ভালো ছিল?
উঃরাধা

25.কাকে না দেখে ভালো ছিল সে?
উঃকানু

26.বাঁশি ডাকে কেন?
উঃকৃষ্ণের স্বভাব বাঁশি বাজিয়ে রাধাকে ডাকা, তাই বাঁশি বাজে।😛

27.আমি ------ রামা?
উঃ কুলবতী

28.চন্ডীদাস বাঙালির প্রিয়তম কবি কেন?
উঃ সহজ ভাষা ও সহজ ভাব- এই জন্য

29.অকাজ কী?
উঃ কানুকে দেখা

30.নাহি হয়----?
উঃসম্বরণ

31.না দেখিলে---- কেন কাঁদে?
উঃ প্রাণ

32.এখন______নাই
উঃতখন

 33.কী ধরে গান গায়?
উঃনাম

34.কে ডাকে থেকে থেকে?
উঃবাঁশি

35.হৈতে শব্দের অর্থ কী?
উঃথেকে

36.মন্দিরে ক'জন ছিল?
উঃএকজন

37.প্রেমিকা প্রেমিককে কখনো দেখেছিল কি?
উঃহ্যাঁ হবে। কারণ "দেখিয়া অকাজ হলো" বলা আছে

38.প্রেমিক প্রেমিকাকে কখনো দেখেছিল কি?
উঃনা।

39.কুলবতী শব্দের অর্থ কী?
উঃসম্ভ্রান্ত বংশীয়

40.কোন চন্ডীদাস এই কবিতাটি লিখেছিলেন?
উঃপদাবলীর চন্ডীদাস

41.এই কবিতায় নায়িকা হিসেবে কাকে লক্ষ করা যায়?
উঃরাধা

42.এই কবিতায় নায়ক হিসেবে কাকে লক্ষ করা যায়?
উঃকানু

©তথ্য সংগ্রহ---ইউসুফ মোল্লা©
এডমিন, স্কুল শিক্ষক, পত্রিকা সম্পাদক, বিভিন্ন গ্রন্থের লেখক,  সিনেমার স্ক্রিপ্ট রাইটার, অভিনেতা

®আমাকে আরো পাবেন ফেসবুকে, ইনস্ট্রাগামে, টুইটারে, ইউটিউবে, লাইক ভিডিও, শেয়ার ভিডিও, টিকটকে ®

Comments

Popular posts from this blog

🌸দশম শ্রেণীর উৎস সন্ধানে🌸

🕸দশম শ্রেণীর সাহিত্য সঞ্চয়ন,সাহিত্য সম্ভার ও কোনির সকল গ্রন্থের উৎস🕸 **সাহিত্য সঞ্চয়ন (দশম শ্রেণি)** ১)"শাবলতলার মাঠ" লেখক: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় । উৎস: বিভূতি রচনাবলী অষ্টম খন্ড । ২)"তিন পাহাড়ের কোলে" কবি: শক্তি চট্টোপাধ্যায় । উৎস: "অগ্রন্থিত পদ্য" (বাজার চলতি বই-এ লেখা "হেমন্তের অরণ্যে আমি পোস্টম্যান") ৩)"জ্ঞানচক্ষু" লেখিকা : আশাপূর্ণা দেবী । উৎস : কুমকুম গল্প সংকলন। ৪)"বুধুয়ার পাখি" কবি : আলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত । উৎস : যৌবন বাউল । ৫)"অসুখী একজন" কবি :পাবলো নেরুদা । উৎস :বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে ।(পাবলো নেরুদার "Extravagaria" কাব্যের “La Desdichada”কবিতাটি নবারুণ ভট্টাচার্য "অসুখী একজন" নামে অনুবাদ করেন এবং অনূদিত " বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে" গ্রন্থে অন্তর্ভূক্ত হয়)। তরজমা : নবারুণ ভট্টাচার্য । ৬)"আমাকে দেখুন" লেখক :শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় । উৎস :'শ্রেষ্ঠ গল্পসংকলন'। পরে "শীর্ষেন্দুর সেরা ১০১" অন্তর্ভুক্ত হয়। ৭)"আয়...

নবম শ্রেণীর উৎস সন্ধানে

∆সকল গল্প,কবিতা,নাটক,প্রবন্ধের উৎস নির্দেশ∆ #নবম_শ্রেণীর_সাহিত্যসঞ্চয়ন_সাহিত্যসম্ভার_ও_প্রফেসর_শঙ্কুর_ডায়রি **সাহিত্য সঞ্চয়ন নবম শ্রেণী** ১."কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি" কবি - মুকুন্দরাম চক্রবর্তী । উৎস : চন্ডীমঙ্গল কাব্যের আখেটিক খন্ড তথা কালকেতুর উপাখ্যান অন্তর্ভুক্ত "কলিঙ্গ দেশে ঝড়বৃষ্টি আরম্ভ"। ২."ধীবর বৃত্তান্ত" লেখক - কালিদাস । উৎস :অভিজ্ঞান শকুন্তলা নাটকের ষষ্ঠ অঙ্ক ।  তর্জমা : সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী । ৩."ইলিয়াস" লেখক : লিও টলস্টয় উৎস : Twenty Three Tales (১৮৮৫) তর্জমা :মণীন্দ্র দত্ত । ৪."সাত ভাই চম্পা" কবি : বিষ্ণু দে । উৎস : সাত ভাই চম্পা । ৫."দাম" লেখক : নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় উৎস : ১৩৬৫ বঙ্গাব্দে শারদীয়া "তরুণের স্বপ্ন" তে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল । ৬."এই জীবন" কবি : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় । উৎস : "দেখা হলো ভালোবাসা বেদনায়" । ৭."নব নব সৃষ্টি" লেখক : সৈয়দ মুজতবা আলী । উৎস : এটি "মাম্ দোর পুনর্জন্ম" প্রবন্ধের সম্পাদিত অংশ । মূল ...

লীলা মজুমদারের সম্পূর্ণ তথ্য

 লীলা মজুমদার - ইউসুফ   মোল্লা #আজ_সকাল_সকাল_চলে_এসেছি #লীলা_মজুমদার_নিয়ে  (ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯০৮ - এপ্রিল ৫, ২০০৭)         আমাদের দেশে ‘শতায়ু হও’ বলে আশীর্বাদ করা হয়ে থাকে। বাঙ্গালী লেখক-লেখিকাদের মধ্যে মাত্র দুজন এই একশ বছরের আয়ু স্পর্শ করেছেন বা স্পর্শ করার কাছাকাছি জায়গায় পৌঁছেছিলেন। তাঁরা হলেন - নীরদ চন্দ্র চৌধুরী এবং লীলা মজুমদার। তবে শত বর্ষের কাছাকাছি আয়ুতে পৌঁছালে অনেক ক্ষেত্রেই সুখের চেয়ে দুঃখ বেদনাই বেশী থাকে। নীরদ চন্দ্র চৌধুরী প্রায় পুরো সময়টাকেই লেখা পড়ার কাজে লাগিয়েছিলেন। লীলা মজুমদার শেষের প্রায় এক দশক বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। কিন্তু লীলা মজুমদার নিজের কর্মজীবনে এমন কিছু কালজয়ী সাহিত্য সৃষ্টি করেছেন তা তাকে বাংলা সাহিত্যে অমর করে রেখেছে। বিশেষতঃ শিশু সাহিত্যে লীলা মজুমদার একটি অপ্রতিদ্বন্দী নাম। এখানে লীলা মজুমদারের পূর্ণাঙ্গ জীবন , তাঁর সাহিত্য কর্মগুলির আলোচনার সাথে সাথে তাঁর রচনা বৈশিষ্ট্য ও বর্তমান প্রজন্মে তাঁর প্রাসঙ্গিকতা ইত্যাদি বিষয়গুলির প্রতি আলোকপাত করা হয়েছে।  ১৯০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ...