🍁শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের সম্পূর্ণ তথ্য🌺

🍂শক্তি চট্টোপাধ্যায়🍃
-ইউসুফ মোল্লা (উইকিপিডিয়ার নিয়মিত লেখক)

#জন্ম: ২৫ নভেম্বর ১৯৩৩

#জন্মস্থান: দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার জয়নগর-মজিলপুর এলাকার বহড়ুতে।

#মা: কমলা দেবী

#পিতা: বামানাথ চট্টোপাধ্যায়

#স্ত্রী: মীনাক্ষী চট্টোপাধ্যায়

#কন্যা: তিতি চট্টোপাধ্যায়

#পুত্র: আনন্দরূপ চট্টোপাধ্যায় (ডাকনাম-তাতার)

#দাদামহাশয়: ডাক্তার সুবোধ গঙ্গোপাধ্যায়

#মৃত্যু: ২৩ মার্চ ১৯৯৫ (বয়স ৬১)

#ছদ্মনাম:
১) স্ফুলিঙ্গ সমাদ্দার
২) রূপচাঁদ পক্ষী
৩) অভিনব গুপ্ত
৪) শক্তিনাথ কাব্যতীর্থ
৫) যম

#সাহিত্য আন্দোলন: হাংরি আন্দোলন (১৯৬১)

#উল্লেখযোগ্য পুরস্কার:
১) আনন্দ পুরস্কার (১৯৭৫)
২) সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৮৩)- যেতে পারি কিন্তু কেন যাবো
৩) "ছবি আঁকে ছিঁড়ে ফেলে"- কাব্যের জন্য মরোনোত্তর রবীন্দ্র পুরস্কার পান।
৪) ১৯৭৫ সালে সুরেশচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার।
৫) ১৯৭২ সালে জীবনের প্রথম পুরস্কার কুচবিহারের 'ত্রিবত্ত পত্রিকা পুরস্কার'।
৬) ১৯৮৩ 'উল্টোরথ পুরস্কার'।
৭) ১৯৯৫ সালে সম্বলপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে 'গঙ্গাধর মেহের পুরস্কার' পান।

#সাহিত্যজগতে প্রবেশ:
গদ্য রচনার মধ্য দিয়ে। সম্ভবত
"নিরুপমের দুঃখ "- তাঁর প্রথম ছোটগল্প।
প্রথম উপন্যাস লেখেন কুয়োতলা(রচনাকাল ১৯৫৬-৫৭ হলেও, প্রকাশিত হয় ১৯৬১ সালে) ।
বুদ্ধদেব বসুর 'কবিতা' পত্রিকায় ১৯৫৬ খ্রি: মার্চ সংখ্যায় 'যম' কবিতাটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা হিসাবে ধরা হয়। কিন্তু দেশ পত্রিকার মতে বহ্নিশিখা পত্রিকায় (পৌষ ১৩৫৯) দুটি কবিতা "অস্ফুট যৌবনকে" এবং "পথের ধারের কোন মেয়েকে"।

#শিক্ষা জীবন:
মাত্র চার বছর বয়সে পিতৃহারা হয়ে এই প্রবাদপ্রতিম কবি মাতুলালয়ে বড়ো হন । এই আধুনিক কবি সপরিবারে 1948 সালে কলকাতার বাগবাজারে আসেন এবং এখানকার একটি স্থানীয় স্কুলে অষ্টম শ্রেনীতে ভর্তি হন। এই স্কুল থেকেই 1951 সালে মাধ্যমিক এবং এই শহরেই মধ্যস্থিত সিটি কলেজ থেকে বানিজ্য বিভাগে 1953 সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করে বাংলা সাহিত্যে অনার্স নিয়ে প্রেসিডেন্সী কলেজে ভর্তি হন এই আধুনিক কবি । এই আধুনিক কবি দারিদ্রতার কারনে এই পাঠক্রম অর্ধসমাপ্ত রেখে প্রেসিডেন্সী কলেজ ত্যাগ করেন । কবি বুদ্ধদেব বসুর আমন্ত্রনে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সদ্যগঠিত তুলনামূলক সাহিত্য কোর্সে ভর্তি হয়েও কয়েকমাস পরে তা ছেড়ে দেন এই খ্যাতনামা কবি । এই খ্যাতনামা কবির প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এখানেই শেষ ।

#কর্মজীবন সম্পাদনা:
প্রথম চাকরি ছিল 'ক্ল্যারিয়ান' নামক একটি বিজ্ঞাপন কোম্পানিতে কপিরাইটের কাজ করতেন। পরবর্তীকালে তিনি 'ভারবি' প্রকাশনা সংস্থায় যোগ দেন।
শক্তি চট্টোপাধ্যায় বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকলেও কোনো পেশায় দীর্ঘস্থায়ী ছিলেন না। একসময় তিনি দোকানের সহকারী হিসেবে সাক্সবি ফার্মা লিমিটেডে কাজ করেছেনন এবং পরে ভবানীপুর টিউটোরিয়াল হোমে (হ্যারিসন রোড শাখায়) শিক্ষকতা করেন। ব্যবসা করার চেষ্টাও করেছিলেন। এবং ব্যর্থ হওয়ার পর একটি মোটর কোম্পানিতে জুনিয়র এক্সিকিউটিভ হিসেবে যোগ দেন। তিনি ১৯৭০ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকায় কাজ করেছেন।
আনন্দবাজার পত্রিকা থেকে অবসর নিয়ে "বিনোদন" পত্রিকার সাথে যুক্ত হন।
জীবনের শেষ প্রান্তে এই প্রথিতযশা কবি বিশ্বভারতীর অতিথি - অধ্যাপক পদে বহাল ছিলেন।

#সম্পাদনা:
নবম শ্রেণীতে পড়ার সময় ১৯৪৯ সালে কবি বাগবাজারে বের করেন হাতে লেখা পত্রিকা "প্রগতি", পরে নাম বদলে হয় " বহ্নিশিখা "।
এছাড়াও
সম্পাদনা করেন "কবিতা সাপ্তাহিকী"।

#সাহিত্যকর্ম সম্পাদনা:
প্রারম্ভিক রচনা (১৯৫০-এর দশক-) সম্পাদনা
মার্চ ১৯৫৬ সালে, শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা "যম" বুদ্ধদেব বসু প্রকাশিত কবিতা সাহিত্য পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এরপর তিনি কৃত্তিবাস এবং অন্যান্য পত্রিকার জন্য লিখতে শুরু করেন। বুদ্ধদেব বসুও তাকে নবপ্রতিষ্ঠিত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য কোর্সে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানান। কবি কোর্সে যোগদান করলেও সম্পূর্ণ করেননি। ১৯৫৮ সালে কবি সিপিআইয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক বন্ধ করে দেন।

#শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের সমস্ত কাব্যগ্রন্থ :

১) "হে প্রেম, হে নৈঃশব্দ্য" (মার্চ, ১৯৬১) :
@প্রকাশনা : "গ্রন্থজগৎ" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন - পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায়।

@তথ্য :
১)এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ।
২)কাব্যগ্রন্থটিতে মোট কবিতার সংখ্যা ৭২টি।
৩) দুবার পান্ডুলিপি হারিয়ে যায়।
৪) প্রথমে বইয়ের নাম ভেবেছিলেন "যম", তারপর " নিকষিত হেম",এরপর "কেলাসিত স্ফটিক" এবং সবশেষে "হে প্রেম, হে নৈঃশব্দ্য"।

@উৎসর্গ : 'প্রিয়তমা সুন্দরীতমারে, যে আমার উজ্জ্বল উদ্ধার।'

২) "ধর্মে আছো জিরাফেও আছো" (অক্টোবর, ১৯৬৫) :
@প্রকাশনা : "বীক্ষণ প্রকাশ ভবন" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন - নিতাই ঘোষ।
@তথ্য : এটি তাঁর দ্বিতীয় প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ।
@উৎসর্গ : 'আধুনিক কবিতার দুর্বোধ্য পাঠকের হাতে'।

৩) "অনন্ত নক্ষত্রবীথি তুমি, অন্ধকারে" (জুলাই, ১৯৬৬) :
@প্রকাশনা : "গ্রন্থজগৎ" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন - গণেশ বসু।
@তথ্য : ১) এটি তাঁর তৃতীয় প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ।
২) একটিই দীর্ঘ কবিতা। কবি অমিতাভ দাশগুপ্তের বাড়িতে বসে একদিনে সম্পূর্ণ কবিতাটি রচনা করেন।

@উৎসর্গ : 'মঞ্জু ও সুরজিতের করকমলে'।

৪) "লুসি আর্রানীর হৃদয় রহস্য" (১৯৬৬) :
@উৎসর্গ: স্ত্রী মিনাক্ষী বিশ্বাস ( চট্টোপাধ্যায়)

৫) "পুরোনো সিঁড়ি" (আনুমানিক, ১৯৬৭) :
@প্রকাশনা : "দেবকুমার বসু" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন - তপনলাল ধর।

৬) "সোনার মাছি খুন করেছি" (জুলাই, ১৯৬৭) :
@প্রকাশনা : "ভারবি" প্রকাশনী।
@উৎসর্গ - 'মীনাক্ষীকে' (মীনাক্ষী বিশ্বাস)।

৭) "হেমন্তের অরণ্যে আমি পোস্টম্যান " (মার্চ, ১৯৬৯) :
@প্রকাশনা :- "অরুণা" প্রকাশনী, পরিবেশক "সিগনেট বুক শপ"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন -পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায়।
@উৎসর্গ :- 'সুধেন্দু মল্লিক বন্ধুবরেষু'।

৮) "চতুর্দশপদী কবিতাবলী" (মে, ১৯৭০) :
@প্রকাশনা : "কবয়ঃ" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন - পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায়।
@উৎসর্গ : 'বাংলা চতুর্দশপদীর প্রথম প্রণেতা মাইকেল মধুসূদন দত্তকে'।
@তথ্য: কবিতাগুলি নামহীন, ১০১ পর্যন্ত সংখ্যার দ্বারা চিহ্নিত, প্রতি পৃষ্ঠায় একটি করে।

৯) "পাড়ের কাঁথা মাটির বাড়ি" (নভেম্বর, ১৯৭১) :
@প্রকাশনা : "বিশ্ববাণী" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন - কামরুল হাসান।
@উৎসর্গ : 'যোগব্রত চক্রবর্তী কল্যাণীয়েষু'।

১০) "প্রভু নষ্ট হয়ে যাই" (আগস্ট, ১৯৭২) :
@প্রকাশনা : "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন - পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ : 'স্বাতী আর সুনীলের জন্যে' (স্বাতী গঙ্গোপাধ্যায় ও সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়)।

১১)" অবনী বাড়ি আছো"(১৯৭৩) :
@উৎসর্গ: সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের শ্রদ্ধাস্পদেষু"

১২)" দুজন একাকী "(১৯৭৪) :
@উৎসর্গ: নিখিল মুখোপাধ্যায়।

১৩)" হৃদয়পুর"(১৯৭৪) :
@উৎসর্গ: নন্দিতা ও শ্যামলেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়।

১৪) "সুখে আছি" (১৫ই এপ্রিল, ১৯৭৪) :-
@প্রকাশনা :- "অন্নপূর্ণা পাবলিশিং হাউস"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- গৌতম রায় ।
@উৎসর্গ :- 'সুনন্দা আর অমিতদার জন্যে' (সুনন্দা চৌধুরী ও অমিতাভ চৌধুরী)।

১৫) "ঈশ্বর থাকেন জলে" (মে, ১৯৭৫) :-
@প্রকাশনা :- "বিশ্ববাণী" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- নীতীশ মুখোপাধ্যায়।
@উৎসর্গ :- 'রুবি ও শেখরকে' (শ্যামলী বসু ও শেখর বসু)।

১৬) "জ্বলন্ত রুমাল" (মে, ১৯৭৫) :-
@প্রকাশনা :- "দে'জ পাবলিশিং" (দ্বিতীয় সংস্করণ)।
@উৎসর্গ :- 'নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী শ্রদ্ধাস্পদেষু'।

১৭) "অস্ত্রের গৌরবহীন একা" (মে, ১৯৭৫) :-
@প্রকাশনা :- "পুস্তক" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- অসিত পাল।
@উৎসর্গ :- 'গীতা ও পার্থসারথি চৌধুরীকে' (গীতা চৌধুরী ও পার্থসারথি চৌধুরী)।

১৮) "ছিন্ন বিচ্ছিন্ন" (অক্টোবর, ১৯৭৫) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ :- 'শ্রীসাগরময় ঘোষ শ্রদ্ধাস্পদেষু'।

১৯) "সুন্দর এখানে একা নয়" (জুন, ১৯৭৬) :-
@প্রকাশনা :- "বিশ্ববাণী" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ :- 'কৃষ্ণা মুকুলকে' (কৃষ্ণা গুহ ও মুকুল গুহ)।

২০) "আমি ছিঁড়ে ফেলি ছন্দ, তন্তুজাল" (ডিসেম্বর, ১৯৭৬) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ :- 'শ্রী ও শ্রীমতী পার্থ মুখোপাধ্যায়কে'।

২১)" আমি চলে যাচ্ছি"(১৯৭৬) :
@উৎসর্গ: মিনতি ও তারাপদ রায়।

২২)" কিন্নর কিন্নরী"(১৯৭৭) :
@উৎসর্গ: শান্তি ও রীতা লাহিড়ী (খুকু)।
@তথ্য: আত্মজীবনীমূলক রচনা।

২৩) "এই আমি যে পাথরে" (আগস্ট, ১৯৭৭) :-
@প্রকাশনা :- "বিশ্ববাণী" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@তথ্য :- ২১ শে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে বাংলাদেশের "আগামী" প্রকাশনী থেকে এই গ্রন্থের একটি সংস্করণ প্রকাশিত হয় ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৭ সালে।
@উৎসর্গ :- 'মীনা আর শীতলকে' (মীনা চৌধুরী ও শীতল চৌধুরী)।

২৪) "কবিতার তুলো ওড়ে" (মার্চ, ১৯৭৭) :-
@প্রকাশনা :- "দে'জ পাবলিশিং"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- গৌতম রায়।
@উৎসর্গ :- 'নাসিম আর রশীদকে' (নাসিম রশীদ ও আয়ান রশীদ)।

২৫) "হেমন্ত যেখানে থাকে" (১৮ই এপ্রিল, ১৯৭৭) :-
@প্রকাশনা :- "অনন্য প্রকাশন"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- গৌতম রায়।
@উৎসর্গ :- 'কবিতা ও বিমলের জন্য' (কবিতা ও বিমল)।

২৬) "পাতাল থেকে ডাকছি" (মে, ১৯৭৭) :-
@প্রকাশনা :- "তাম্রলিপি" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায়।
@উৎসর্গ :- 'প্রিয়ব্রত চট্টোপাধ্যায়কে'।

২৭) "উড়ন্ত সিংহাসন" (ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৮) :-
@প্রকাশনা :- "অরুণা" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ :- 'হিমানীশ গোস্বামী প্রীতিভাজনেষু'।

২৮) "মানুষ বড়ো কাঁদছে" (অাগস্ট, ১৯৭৮) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- নির্মলেন্দু মণ্ডল।
@উৎসর্গ :- 'সুমিত্রা এবং নিত্যপ্রিয়কে' (সুমিত্রা ঘোষ ও নিত্যপ্রিয় ঘোষ)।

২৯) "ভালোবেসে ধুলোয় নেমেছি " (ডিসেম্বর, ১৯৭৮) :-
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- খালেদ চৌধুরী।
@উৎসর্গ :- 'দেবকুমার বসু ও শ্রীমতী বসুকে' (দেবকুমার বসু ও ছন্দা বসু)।

৩০) "পরশুরামের কুঠার" (ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৮) :-
@প্রকাশনা :- "স্বরলিপি" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ :- 'দিব্যেন্দুকে' (দিব্যেন্দু পালিত)।

৩১) "ভাত নেই, পাথর রয়েছে " (জুলাই, ১৯৭৯) :-
@প্রকাশনা :- "দে'জ পাবলিশিং"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- গৌতম রায়।
@উৎসর্গ :- 'মনীষা আর দেবাশিসকে' (মনীষা বন্দ্যোপাধ্যায় ও দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়)।

৩২) "আমাকে দাও কোল" (১৪ই মার্চ, ১৯৮০) :-
@প্রকাশনা :- "জার্নাল শহর" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায়।

৩৩) "আমি চলে যেতে পারি" (এপ্রিল, ১৯৮০ ) :-
@প্রকাশনা :- "সমকাল" প্রকাশনী ।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- গৌতম রায়।

৩৪) "মন্ত্রের মতন আছি স্থির" (বৈশাখ, ১৩৮৭) :-
@প্রকাশনা :- "বিশ্ববানী" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ :- 'রফিক আজাদ প্রিয়বরেষু'।

৩৫) "অঙ্গুরী তোর হিরণ্যজল" (জুলাই, ১৯৮০) :-
@প্রকাশনা :- "দে'জ পাবলিশিং"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ :- 'শিখা অতীনকে' (শিখা দত্ত ও অতীন্দ্রনারায়ণ দত্ত)।

৩৬) "আমি একা বড়ো একা" (মে, ১৯৮০) :-
@প্রকাশনা :- "বিশ্ববানী" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- প্রবীর সেন।
@উৎসর্গ :- 'দীর্ঘদিন স্থায়ী লাচ্চুদাকে' (রথীন ভট্টাচার্য)।

৩৭)"পুণ্যি পুকুর পুষ্করিণী" (১৯৮২) :
@তথ্য: কিশোরদের ছড়া

৩৮) "প্রচ্ছন্ন স্বদেশ" (জানুয়ারি, ১৯৮২) :-
@প্রকাশনা :- "নাভানা" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- পূর্ণেন্দু পত্রী।
@উৎসর্গ :- 'ডাঃ কালীকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় শ্রদ্ধাস্পদেষু'।

৩৯) "যেতে পারি কিন্তু কেন যাবো" (মার্চ, ১৯৮২) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- সুনীল শীল।
@উৎসর্গ :- 'ম্যাডাম আর সুবোধকে' (শিপ্রা দাস ও সুবোধ দাস)।

৪০) "কোথাকার তরবারি কোথায় রেখেছে" (১৯৮৩) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- সুনীল শীল।
@উৎসর্গ :- 'সমরেশদা টুনিদিকে' (সমরেশ বসু ও ধরিত্রী বসু)।

৪১) "কক্সবাজারে সন্ধ্যা" (১৯৮৪ ) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- সুনীল শীল।
@উৎসর্গ :- 'শ্যামলী বৌদি আর সেবাদাকে' (শ্যামলী গুপ্ত ও সেবাব্রত গুপ্ত)।

৪২) "ও চির-প্রণম্য অগ্নি" (১৯৮৫) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- সুনীল শীল।
@উৎসর্গ :- 'মুনমুন আর সৌমিত্রকে' (মালবিকা মিত্র ও সৌমিত্র মিত্র)।

৪৩)"মিষ্টি কথায়, বিষ্টিতে নয়" (১৯৮৫) :
@তথ্য: কিশোরদের ছড়া

৪৪) "সন্ধ্যায় সে শান্ত উপহার" (অাগস্ট, ১৯৮৬) :
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- বিপুল গুহ ও রতন সেন।
@উৎসর্গ :- 'নীরুদার জন্যে' (নীরদ মজুমদার)।

৪৫)" দাঁড়াবার জায়গা "(১৯৮৬) :
@উৎসর্গ: ঊষা এবং ড. শম্ভুলাল বসাক(বিটু)।

৪৬)" বিবি কাহিনী "(১৯৮৬) :
@উ্ৎসর্গ: মায়া ও সমীর সেনগুপ্ত।

৪৭) "এই তো মর্মরমূর্তি" (জানুয়ারি, ১৯৮৭) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- প্রবীর সেন।
@উৎসর্গ :- 'কাকলি ও বুলুকে' (কাকলি ঘোষ ও অনিরুদ্ধ ঘোষ)।

৪৮) "বিষের মধ্যে সমস্ত শোক" (মে, ১৯৮৭) :-
@প্রকাশনা :- "মিরান্দা বুকস" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- চারু খান।
@উৎসর্গ :- 'ঝুমা আর আলো-কে' (শর্বরী দত্ত ও আলোকময় দত্ত)।

৪৯) "আমাকে জাগাও" (১৯৮৯ ) :
@প্রকাশনা : "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন -- প্রবীর সেন।
@উৎসর্গ : 'অশেষ চট্টোপাধ্যায় বন্ধুবরেষু'।

৫০) "ছবি আঁকে, ছিঁড়ে ফেলে" (জানুয়ারি, ১৯৯১) :-
@প্রকাশনা :- "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- সুব্রত চৌধুরী।
@উৎসর্গ :- 'মীরা এবং সমরকে' (মীরা সেনগুপ্ত ও সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত)।
@তথ্য: ১৯৯৫ সালে এই গ্রন্থের জন্য মরণোত্তর রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন।

৫১) "পাতালে টেনেছে আজ" (জুলাই, ১৯৯১) :-
@প্রকাশনা :- "ক্যাম্প" প্রকাশনী।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন --- প্রবীর সেন।
@উৎসর্গ :- 'প্রয়াত শিল্পী দেবুদার স্মরণে' (দেবব্রত মুখোপাধ্যায়)।

৫২) "জঙ্গল বিষাদে আছে " (জানুয়ারি, ১৯৯৪) :
@প্রকাশনা : "আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
@প্রচ্ছদ অঙ্কন করেন - প্রবীর সেন।
@তথ্য : এটি তাঁর মৃত্যুর আগে প্রকাশিত শেষ কাব্যগ্রন্থ।
@উৎসর্গ : 'ভিক্টোরিয়া আর ভাস্করকে' (ভিক্টোরিয়া দত্ত ও ভাস্কর দত্ত)।

৫৩)" বড়োর ছড়া "(১৯৯৪) :

৫৪)" সেরা ছড়া "(১৯৯৪) :ছড়া সংগ্রহ। ২৪ টি ছড়া।

৫৫)" টক্কা "(১৯৯৬) :
@তথ্য: মৃত্যুর পর প্রকাশিত গ্রন্থ।

৫৬)" কিছু মায়া রয়ে গেল"(১৯৯৭) :
@তথ্য: ১) মৃত্যুর পর প্রকাশিত গ্রন্থ।
২) এটি কবির শেষ কাব্য।

৫৭)"সকলে প্রত্যেকে একা" (১৯৯৯) :
@তথ্য: মৃত্যুর পর প্রকাশিত গ্রন্থ।

৫৮)পদ্য সমগ্র- ১ম থেকে ৭ম খন্ড।

৫৯) যুগলবন্দী (আগষ্ট, ১৯৭২) :
@তথ্য: ১)সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সাথে যুগ্মভাবে রচিত কাব্যগ্রন্থ।
২) শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ২২ টি 'কবিতা কলকাতা খেলাঘরে' নামে
প্রকাশিত।
৬০) সুন্দর রহস্যময়-(১৯৮০) -যুগ্মভাবে রচিত- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সাথে।

#উপন্যাস:
১) কুয়োতলা(১৯৬১) :
@উৎসর্গ: শ্রীমতী বেলা রায়চৌধুরী ও শ্রী সমীর রায়চৌধুরী।
@তথ্য: প্রথম উপন্যাস, যেটি "হে প্রেম, হে নৈঃশব্দ্য"- এর পূর্বে রচিত কিন্তু প্রকাশিত হয় পরে।
২) আমি চলে যাচ্ছি(আগষ্ট, ১৯৭৬)
৩) নিরুপম একাকী
৪) বিবি কাহিনি(১৯৮৬)
৫) অবনী বাড়ি আছো(আগষ্ট, ১৯৭৩)
@উৎসর্গ: সুভাষ মুখোপাধ্যায় শ্রদ্ধাস্পদেষু।
৬)হৃদয়পুর (১৩৮১ বঙ্গাব্দ -১৯৭৪) -এখানে হাংরি আন্দোলনের সাথে তাঁর সম্পর্ককে সাহিত্যে ধরে রেখেছেন।
৭) দাঁড়াবার জায়গা(১৯৮৬)
৮) কিন্নর কিন্নরী(১৯৭৭)
৯) লুসি আর্মানির হৃদয় রহস্য
১০) হাই সোসাইটি(অক্টোবর, ১৯৬৮)
@উৎসর্গ: ডাক্তার ভাই ও দিদির হাতে (সুনীল দত্ত ও গায়ত্রী দত্ত)
১১) দুজন একাকী (আগষ্ট, ১৯৭৪)

#ছোটগল্প:
"নিরুপমের দুঃখ "- তাঁর প্রথম ছোটগল্প।
রূপচাঁদ পক্ষী ছদ্মনামে চারটি ব্যর্থ প্রেমের কাহিনি লিখেছেন-
১) অম্বা ও দেবব্রত
২) রামচন্দ্র ও শর্বরী
৩) সোম ও তারা
৪) অর্জুন ও উত্তরা

#প্রবন্ধগ্রন্থ:
১) রূপকথার কলকাতা (আগষ্ট, ১৯৬৫)

#শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের সনেট:
১) চতুর্দশপদী কবিতাবলী( মে, ১৯৯০)
২)সনেট সংখ্যা-১০১

#ভ্রমণবিষয়ক গ্রন্থ:
১) উইক এন্ড টুরিস্ট গাইড(মে, ১৯৭২)
@উৎসর্গ: নিরুদ্দেশ যাত্রার প্রথম সঙ্গী সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় বন্ধুবরেষু
২) খৈরী, আমার খৈরী (১৯৭৬) -শিশুদের জন্য লেখা অরণ্যভ্রমণের স্মৃতিকথা।
৩) চলো বেড়িয়ে আসি(প্রথম পর্ব) (৮মে, ১৯৭৭)
৪) চলো তিতির সঙ্গে (১৯৭৮) - শিশুদের জন্য লেখা অরন্য ভ্রমণের কাহিনি।
৫) চলো বেড়িয়ে আসি (দ্বিতীয় খন্ড) -১৯৮০
৬) জঙ্গলে পাহাড়ে(১৯৮৫)

#অনুবাদ কবিতার সংকলন:
১) ওমর খৈয়ামের রুবাই
@উৎসর্গ: পদ্যমাখা পুস্তিকাটির সঙ্গে তুমি সই রুচিরা: রুচিরা শ্যাম প্রীতিভাজনেষু
@তথ্য: ১) অনুদিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ।
২) অনুদিত শায়েরের সংখ্যা ১২৫।

২) কালিদাসের মেঘদূত (১৯৭২, ডিসেম্বর)
৩) গালিবের কবিতা (১৯৭৫) -আয়ান রশীদ খানের সঙ্গে।
৪) পাবলো নেরুদার প্রেমের কবিতা (১৯৭৬)
৫) কুমার সম্ভব কাব্য (১৯৭৬, মে)
৬) হাইনের প্রেমের কবিতা (জুন, ১৯৭৯)
৭) লোরকার কবিতা (১৯৭৯) - অমিতাভ দাশগুপ্তের সঙ্গে যুগ্মভাবে।
৮) দশ বছরের শ্রেষ্ঠ নিগ্রো কবিতা (১৯৮০) -মুকুল গুহের সাথে যুগ্মভাবে।
৯) কহলীল জিব্রানের শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৮১) -মুকুল গুহের সাথে যুগ্মভাবে।
১০) প্রীতীশ নন্দীর কবিতা (১৯৮১)
১১) মায়াকোভস্কির শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৮১) - সিদ্ধেশ্বর সেন ও মুকুল গুহের সাথে যুগ্মভাবে।
১২) ডুইনো এলেজি, রাইনার মারিয়া রিলকে (১৯৮২) - মুকুল গুহের সাথে যুগ্মভাবে।
১৩) পাবলো নেরুদার শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৮৪)
১৪) আমেরিকান ইন্ডিয়ান শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৯২) - মুকুল গুহের সাথে যুগ্মভাবে।

#যৌথকবিতা সংকলন:
১) তিন তরঙ্গ (১৯৬৪) - সুভাষ মুখোপাধ্যায়, অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত ও শক্তি চট্টোপাধ্যায়।

২) প্রথম রাখাল বাণী প্রিয়র জন্য শ্বাশ্বত স্বীকারোক্তি (১৯৭১) -শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অংশটির নাম "এখন"। অন্য তিনজন কবি হলেন- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শ্যামল পুরকায়স্থ ও অভিজিৎ ঘোষ।

#"মনে রেখো" নামের একটি কাব্যনাট্য আছে কবির।

#"পুণ্যিপুকুর পুষ্করিণী "(১৯৮২) - নামে ছড়া সংগ্রহ আছে কবির।

#"হাতি ধরিয়ে নায়ার"(১৯৮৬) -ছোটদের জন্য গল্পগ্রন্থ।

#বয়ষ্ক সদ্য সাক্ষরদের জন্য রচিত ছড়ার বই। কবির জীবিতকালে প্রকাশিত শেষ মৌলিক গ্রন্থ এটি - যদিও নানা কারণে কবি বইটি দেখে যেতে পারেন নি।

#শক্তি চট্টোপাধ্যায় একজন সফল লিরিক কবিতে পরিণত হয়।
একইদিনে বেশ কয়েকটি কবিতা লিখে ফেলতে পারতেন।

#শক্তি চট্টোপাধ্যায় নিজের কবিতাকে বলতেন 'পদ্য'।

#১৯৮২ সালে প্রকাশিত তাঁর "যেতে পারি কিন্তু কেন যাবো" কাব্যগ্রন্থ ইংরেজি এবং মৈথিলী ভাষায় অনুদিত হয়েছে।

#১৯৭৪ সালে তিনি পূর্ণেন্দু পত্রী পরিচালিত ছেঁড়া তমসুখ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

তথ্য সংগ্রহ:
১) সংসদ সাহিত্য সঙ্গী(২০০৩) - ড. শিশির কুমার দাস
২) কবি শক্তি- সমীর সেনগুপ্ত, পত্রলেখা, কলকাতা, ২০১১
৩) প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায়- গৌরশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
৪) টাইম ম্যাগাজিন
৫) "শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর গ্রন্থপঞ্জী / ধর্মে আছো জিরাফেও আছো" --- শ্রীসমীর সেনগুপ্ত (সম্পাদক)।
৬) মলয় রায়চৌধুরীর জবানবন্দী
৭) আনন্দবাজার পত্রিকা
৮) উইকিপিডিয়া
৯) বিভিন্ন ব্লগ
১০) ইন্টারনেটের বিভিন্ন পেজ
১১) কোরক/সাহিত্য পত্রিকা/প্রাক্ শারদ ২০১৪- দেড়শ বছরের বিস্মৃত বাংলা বই